জিটা নিবেদিত “গহীন সুরে”, দা মিউজিক্যাল সাগা অফ তাগোর, এই অনুষ্ঠানের মুলকেন্দ্রবীন্দু ছিল রবীন্দ্রগানে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য ধ্রুপদী সঙ্গীতের প্রভাব।
সঙ্গীত পরিবেশনায় ছিলেন – শ্রাবণী সেন, প্রবুদ্ধ রাহা ও পৌলমী মজুমদার।

প্রথমার্ধে ছিল- রাগ নির্ভর রবীন্দ্রগান |যথাক্রমে যন্ত্রাণুষঙ্গে ছিলেন ,
তবলা – জয় নন্দী
কীবোর্ড- সুরজিৎ দাস
সরোদ – কৌশিক মুখার্জী
এসরাজ দেবায়ন মজুমদার | এছাড়াও অনুষ্ঠানটির দ্বিতীয়ার্ধে যন্ত্রাণুষঙ্গে ছিল যা এই অনুষ্ঠানকে আলাদা মাত্রা এনে দেয়। শিল্পী
সৌমিত্র সেনগুপ্ত ছিলেন পিয়ানোতে। এই অনুষ্ঠানের শেষে সমস্ত শিল্পীদের আনুষ্ঠানিক ভাবে সংবর্ধনা করা হয়ে। এই অনুষ্ঠানটি হয়ে জি ডি বিড়লা সভাঘর এ ৯ই ফেব্রুয়ারী এবং সমগ্র অনুষ্ঠানটির সংকলন ও বিন্যাসে ছিলেন শ্রী প্রবুদ্ধ রাহা।


পৌলোমী মজুমদারের কথায়, “ গহীন সুরে… সাত সুরে সৃষ্ট সঙ্গীতে যে তরঙ্গ তৈরি হয়, তা মানবদেহের প্রতিটি কোষ, অনু পরমাণু কে আন্দোলিত করে, প্রভাবিত করে, আনন্দ, দুঃখ, বেদনা, ভালবাসা ইত্যাদি যে কোনো অনুভূতিতে ।” সংগীতশিল্পী প্রবুদ্ধ রাহার কথায়, “সংগীতস্রষ্টাদের একদম ওপরের সারিতে যার নাম, তিনি রবীন্দ্রনাথ ।। শুধুমাত্র সব ধরনের সঙ্গীতে জ্ঞান থাকাটাই যথেষ্ট নয়, সঙ্গীত চিন্তন এবং মননে পরিপূর্ণতা এলেই একজন চিরকালীন সঙ্গীত সৃষ্টি করতে পারেন যা মানুষের জীবনকে পরিপূর্ণ করে তোলে ।”

শিল্পী শ্রাবনী সেন বলেছেন “ ধ্রুপদী সঙ্গীতের বিভিন্ন ধারা সহ সব ধরনের সঙ্গীতে তাঁর অবাধ বিচরণ তাঁকে শুধু ভারত নয়, বিশ্বের প্রথম সারির সঙ্গীত স্রষ্টা এবং চিন্তকদের মধ্যে স্থান করে দিয়েছে | আমাদের আজ এই অনুষ্ঠানের বিশেষত্ব ছিল যে পাশ্চাত্য দ্রুপাদি সংগীত এর সাথে শাস্ত্রীয় সংগীতের মেলবন্ধন। ”


Discover more from SRB News Bangla

Subscribe to get the latest posts sent to your email.