এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক, ভারত নাট্যমের প্রখ্যাত গুরু রাহুল দেব মন্ডল। তিনি বলেন, নৃত্য ও সঙ্গীত ভারতীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। সিমবায়োসিস প্রতিষ্ঠানে নৃত্য এবং সঙ্গীতের ডুয়েট বেশি দেখা যায়। সরিতা মহারানা একজন প্রখ্যাত শাস্ত্রীয় শিল্পী এবং শ্রুতি স্বয়ংসিদ্ধা পরঙ্গমা মা-কন্যা জুটি আমাদের সংস্কৃতি, নৃত্য ও সঙ্গীতকে জনসাধারণের কাছে নিয়ে গেছেন। ওডিশি নৃত্য গুরু রাজীব ভট্টাচার্য, যিনি সম্মানিত অতিথি হিসাবে যোগব্যায়াম করেছিলেন, বলেছিলেন যে ভারতীয় শিল্প সংস্কৃতি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত এবং ওড়িশি নৃত্যের মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। এই সংগঠনের প্রচেষ্টা প্রশংসার দাবি রাখে।

বার্ষিক প্রতিবেদন পাঠ করেন সিমবায়োসিস ড্যান্স অ্যান্ড মিউজিক ইনস্টিটিউটের সম্পাদক শাস্ত্রীয় সঙ্গীত গুরু সরিতা মহারানা। পরিবেশন করেন প্রাথমিক সঙ্গীত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। শাস্ত্রীয় সঙ্গীত গেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী সরিতা মহারানা। রাগমালা সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিক্ষার্থীরা। তার শিক্ষার্থীরা দর্শকদের জন্য বিভিন্ন নৃত্য পরিবেশন করেন। এদিন সর্বভারতীয় নৃত্য, সঙ্গীত ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ছাত্র-ছাত্রীদের পুরস্কারের শংসাপত্র প্রদান করা হয়। শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সহ-সম্পাদক শ্রুতি স্বয়ংসিদ্ধা।


Discover more from SRB News Bangla

Subscribe to get the latest posts sent to your email.