Spread the love

সব নতুন শোরুম বিশ্বমানের পরিবেশে বিলাসবহুল কেনাকাটার অভিজ্ঞতা অফার করছে
‘সেলিব্রেটিং ২০০ শোরুম’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসাবে নজরকাড়া অফার এবং উপহার ঘোষণা

কলকাতা, ২রা সেপ্টেম্বর ২০২৩: ভারতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং অগ্রগণ্য জুয়েলারি কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি, কল্যাণ জুয়েলার্স আজ কলকাতার ভিআইপি রোড এবং গড়িয়াহাটে তার শোরুম লঞ্চ করলো। কোম্পানির গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ক্যাটরিনা কাইফ শোরুমগুলির উদ্বোধন করেন, তার পরে সেখানে ব্র্যান্ড কল্যাণ জুয়েলার্সের কিছু সম্মানিত গ্রাহকদের সাথে একটি এক্সক্লুসিভ মিটিং এবং শুভেচ্ছা সেশন অনুষ্ঠিত হয়।

গড়িয়াহাটের নতুন ভাবে সজ্জিত শোরুমটি গড়িয়াহাট রোডে ম্যান্ডেভিল গার্ডেনের কাছে রয়েছে, যেখানে ভিআইপি রোডের একেবারে নতুন শোরুমটি রয়েছে ভিআইপি এনক্লেভের কৈলাশ অ্যাপার্টমেন্টে । এর ফলে কল্যাণ জুয়েলার্স কলকাতা শহরের ৪টি জায়গায় তাদের উপস্থিতি চিহ্নিত করলো। একেবারে নতুন শোরুমগুলি চমৎকার গহনা ডিজাইনের বিপুল সম্ভারের সাথে একটি বিলাসবহুল কেনাকাটার অভিজ্ঞতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে, কল্যাণ জুয়েলার্সের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ক্যাটরিনা কাইফ বলেন, “যখন আমি কল্যাণ জুয়েলার্সের সাথে অর্ধযুগ পূর্ণ করছি, তখন এই গুরুত্বপূর্ণ বৃদ্ধির গল্পের অংশ হতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্বিত। এমন একটি আইকনিক ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করা সম্মানের বিষয় – যা বিশ্বাস, স্বচ্ছতা এবং গ্রাহককেন্দ্রিকতার স্তম্ভের উপর তৈরি , কল্যাণ জুয়েলার্স ভারতের জুয়েলারী শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। আমি বিশ্বাস করি, ব্র্যান্ডের সাফল্যের মূলে রয়েছে ‘ট্রাস্ট ইজ এভরিথিং’-এর মৌলিক নীতির প্রতি তার অটল উত্সর্গ। কোম্পানী যখন তার পরবর্তী বৃদ্ধির ধাপে যাত্রা শুরু করে, আমি নিশ্চিত যে পৃষ্ঠপোষকরা ব্র্যান্ডের প্রতি তাদের ভালবাসা এবং সমর্থন অব্যাহত রাখবেন।”

নতুন শোরুম সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে, কল্যাণ জুয়েলার্সের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শ্রী রমেশ কল্যাণরামন বলেছেন, “আমাদের তিন দশকের দীর্ঘ যাত্রায় আমরা অসাধারণ মাইলফলক অর্জন করেছি, একটি সামগ্রিক ইকোসিস্টেম তৈরির মাধ্যমে গ্রাহক কেনাকাটার অভিজ্ঞতায় রিভেলিউশন এনেছি। আমরা আজ ভিআইপি রোডে এই অত্যাধুনিক শোরুমটি উদ্ভোধন করেছি, আমাদের লক্ষ্য হল ব্র্যান্ডের উপস্থিতি বাড়ানো এবং এটিকে কলকাতা শহরের পৃষ্ঠপোষকদের কাছে আরও অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলা। পশ্চিমবঙ্গের মূল বাজার জুড়ে আমাদের অব্যাহত উপস্থিতি এই বাজার এবং এর পৃষ্ঠপোষকদের প্রতি আমাদের অটুট উত্সর্গের প্রমাণ।”

এই মাসে, কল্যাণ জুয়েলার্স বিশ্বব্যাপী তার ২০০তম শোরুমের মাইলফলক চিহ্নিত করলো। এই উপলক্ষে, কল্যাণ জুয়েলার্স তার ‘সেলিব্রেটিং ২০০ শোরুম’ ক্যাম্পেন চালু করেছে, যাতে পৃষ্ঠপোষকরা তাদের গহনা কেনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুবিধা পান তা নিশ্চিত করার জন্য অনন্য অফারগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এর অংশ হিসাবে, গ্রাহকরা অনন্য প্রচারের সুবিধা পেতে পারেন: সমস্ত গহনা কেনাকাটার ক্ষেত্রে মেকিং চার্জের ওপর ২৫% পর্যন্ত ছাড়৷ উপরন্তু, “কল্যাণ স্পেশাল গোল্ড বোর্ড রেট”, বাজারে অনুসারে কম এবং কোম্পানির সমস্ত শোরুম জুড়ে থাকছে , একটি নিরবচ্ছিন্ন এবং পরিষেবা-সমর্থিত কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে৷ গ্রাহকরা কল্যাণ জুয়েলার্স থেকে প্রতিটি কেনাকাটায় একটি রাফেল কুপন পাবেন। জুয়েলারি ব্র্যান্ডটি ২০০ জন ভাগ্যবান গ্রাহককে ২-গ্রাম সোনার কয়েন দেবে, যাদের বেছে নেওয়া হবে একটি ইলেকট্রনিক র‌্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে। কল্যাণ জুয়েলার্সে রিটেল বিক্রি করা সমস্ত গহনা বিআইএস (BIS) হলমার্কযুক্ত এবং একাধিক বিশুদ্ধতা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায়।

কল্যাণ জুয়েলার্সে রিটেল বিক্রি করা সমস্ত গহনা বিআইএস হলমার্কযুক্ত এবং একাধিক বিশুদ্ধতা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায়। পৃষ্ঠপোষকরা কল্যাণ জুয়েলার্সের ৪ স্তরীয় নিশ্চয়তা শংসাপত্রও পাবেন, যা বিশুদ্ধতা, অলঙ্কারের বিনামূল্যে আজীবন রক্ষণাবেক্ষণ, বিশদ প্রোডাক্টের তথ্য, এবং স্বচ্ছ বিনিময় এবং বাই – ব্যাক নীতির গ্যারান্টি দেয়। এই শংসাপত্রটি তার বিশ্বস্ত গ্রাহকদের সবচেয়ে ভাল অফার করার জন্য ব্র্যান্ডের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।

শোরুমটিতে কল্যাণের জনপ্রিয় হাউস ব্র্যান্ডগুলিও থাকবে , যার মধ্যে রয়েছে মুহুরাত (ওয়েডিং জুয়েলারি লাইন), মুদ্রা (হ্যান্ডক্র্যাফটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি), নিমাহ (টেম্পল জুয়েলারি), গ্লো (ডান্সিং ডায়মন্ডস), জিয়া (সলিটায়ারের মতো ডায়মন্ড জুয়েলারি), আনোখি (আনকাট ডায়মন্ডস) , অপূর্ব (বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য ডায়মন্ড), অন্তরা (বিয়ের ডায়মন্ড), হিরা (ডেইলি ওয়্যার ডায়মন্ডস), রঙ (মূল্যবান পাথরের জুয়েলারি ), এবং সম্প্রতি লঞ্চ হওয়া লীলা (রঙিন পাথর এবং ডায়মন্ড জুয়েলারি)।
ব্র্যান্ড, এর সংগ্রহ এবং অফার সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, ভিসিট করুন : https://www.kalyanjewellers.net/