কলকাতা, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২৩: পাবলিক রিলেশনস সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া, কলকাতা চ্যাপ্টার এবং কলকাতা চেম্বার অফ কমার্সের তরফে আয়োজিত এক প্রেস কনফারেন্সে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হল ‘ব্র্যান্ডএজ (BrandEdge) ডিইআই কনফারেন্স’-এর। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর শহরের একটি হোটেলে আয়োজিত হবে এই কর্পোরেট সম্মেলন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি কিষাণ কুমার কেজরিওয়াল; পাবলিক রিলেশন্স সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া, কলকাতা চ্যাপ্টার-এর চেয়ারম্যান সৌম্যজিৎ মহাপাত্র এবং বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তির এসডিজি অ্যাম্বাস্যাডর সুমিত আগরওয়াল। এই সাংবাদিক সম্মেলনে তাঁরা তুলে ধরেন বিশেষভাবে সক্ষমদের নানা অসুবিধে ও সমস্যা এবং আমাদের দেশে কাজের সুযোগের অভাবের বিষয়গুলি।

অনুষ্ঠানে এই বছরের ব্র্যান্ডএজ সম্মেলনের থিম ‘ডাইভার্সিটি, ইকুইটি অ্যান্ড ইনক্লুশন’ প্রকাশ্যে আনেন সৌম্যজিৎ মহাপাত্র। তিনি জানান, ডাইভার্সিটি’র আক্ষরিক অর্থ বৈচিত্র্য অর্থাৎ যা বিভিন্ন ধরণের মানুষের সকলকেই মান্যতা দেয়। অন্যদিকে, ইকুইটি’র সরলীকরণ করলে দাঁড়ায় ন্যায্যতা, যা প্রত্যেক মানুষের জন্য সব ক্ষেত্রে যথাযথ সুযোগের ব্যবস্থা করে এবং ইনক্লুশন-এর অর্থ বিভিন্ন গোষ্ঠীর মানুষকে সমাজের নানা জায়গায় অন্তর্ভুক্ত করা।

কেবলমাত্র সরকারি নীতিতেই নয়, ডিইআই বর্তমানে দেশের সব ক্ষেত্র যেমন স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে শিক্ষা, এমনকি কর্মক্ষেত্রেও সমান ভাবে প্রযোজ্য। সম্মিলিত এই তিন ধারণার মধ্যে দিয়ে বর্তমানে বিশ্ব জুড়ে আগামী দিনের ভবিষ্যৎকে আরও উজ্জ্বল করার চেষ্টা চলছে।

ভারতীয় সংবিধান দেশের প্রত্যেক মানুষের জন্য সাম্য, স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার এবং মর্যাদা সুনিশ্চিত করে। আর এই সমস্তকিছুই একই ভাবে সংবিধানের তরফে বিশেষভাবে সক্ষম মানুষদের জন্যও প্রযোজ্য। এই বিষয়টি সমাজে দিব্যাঙ্গদের অন্তর্ভুক্তিকে জোরালো করে তুলতে সাহায্য করে যা ইউনাইটেড নেশনস-এর স্থিতিশীল উন্নয়নের উদ্দেশ্য “নো ওয়ান ইজ লেফট বিহাইন্ড’-কেই মান্যতা দেয়।

কিষাণ কুমার কেজরিওয়াল বলেন, “ক্যালকাটা চেম্বার অফ কমার্স এই নতুন উদ্যোগকে স্বাগত জানায়। আর আমরা নিশ্চিত, আগামী দিনে সামাজিক ক্ষেত্রেও এর প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যাবে।”

সুমিত আগরওয়াল বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের উচিত একে অপরের পাশে দাঁড়ানো যাতে সমাজের প্রতি ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্তি এবং সাম্যতা প্রাধান্য পায়। এর মধ্যে দিয়ে কলকাতায় এমন এক সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব, যা সব ধরনের বয়সবাদ, বর্ণবাদ, লিঙ্গবাদ, এবং অক্ষমতা ও পরিচয়-এর ওপর ভিত্তি করে বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিনিধিত্ব করবে।


Background:

The Census 2011 highlighted that, nearly one third of the total disabled persons are working.

  • At all India level, 36% of the total disabled persons are workers. Among the male disabled persons, 47% are working and among female disabled only 23% are working.
  • In rural India, 25% of the female disabled are working, while in urban India, the corresponding figure is 16%.

According to latest workforce data reported by Nifty India’s top corporates have only three persons with disabilities ( PwD) for every 1,000 employees on rolls Even as a growing number of companies embrace affirmative action and commit to hiring a diverse workforce.


Discover more from SRB News Bangla

Subscribe to get the latest posts sent to your email.